ঢাকা ১৮ ডিসেম্বর, ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম
হাসিনার পলায়নের পর রেমিট্যান্স প্রবাহ বেড়েছে ২৬ শতাংশ: ড. আসিফ নজরুল তুরাগ তীরে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ ঘোষণা বৃষ্টি বাধায় ভারত-অস্ট্রেলিয়ার টেস্ট ড্র এডিবির সঙ্গে চুক্তি সম্পন্ন, ৬০ কোটি ডলার ঋণ পাচ্ছে বাংলাদেশ ‘প্রবাসীরাই বিশ্বের সামনে হত্যাকাণ্ডের তথ্য তুলে ধরেছিলেন’ ১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় বাবরকে খালাস দিলেন হাইকোর্ট সব ধর্মপ্রাণ মুসলমানকে শান্ত ও ধৈর্য ধারণ করার অনুরোধ হাসনাত আব্দুল্লাহর গাজীপুরে বসতবাড়িতে আগুন, তালাবদ্ধ ঘরে শিশু পুড়ে অঙ্গার টাঙ্গাইলে সড়ক দুর্ঘটনায় ইমাম-মুয়াজ্জিন নিহত টঙ্গীতে বেতন-বোনাসের দাবিতে পোশাক শ্রমিকদের মহাসড়ক অবরোধ

১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় বাবরকে খালাস দিলেন হাইকোর্ট

#

নিজস্ব প্রতিবেদক

১৮ ডিসেম্বর, ২০২৪,  12:48 PM

news image

বহুল আলোচিত চট্টগ্রামে ১০ ট্রাক অস্ত্র চোরাচালানের ঘটনায় দায়ের করা মামলায় সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবরকে খালাস দিয়েছেন হাইকোর্ট। বুধবার (১৮ ডিসেম্বর) বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলাম ও বিচারপতি নাসরিন আক্তারের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রায় দেন। এর আগে গত ৬ নভেম্বর চট্টগ্রামে ১০ ট্রাক অস্ত্র চোরাচালানের ঘটনায় করা মামলায় আসামিদের ডেথ রেফারেন্স (মৃত্যুদণ্ড অনুমোদন) ও আপিলের ওপর শুনানি শুরু হয়। সেদিন সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবরসহ কয়েকজন আসামির পক্ষে শুনানিতে ছিলেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী এস এম শাহজাহান। সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বাবরের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী শিশির মনির। ২০০৪ সালের ১ এপ্রিল সিইউএফএল ঘাট থেকে আটক করা হয় ১০ ট্রাকভর্তি অস্ত্রের চালান। এ নিয়ে কর্ণফুলী থানায় অস্ত্র আইন ও বিশেষ ক্ষমতা আইনে চোরাচালানের অভিযোগ এনে দুটি মামলা হয়। মামলায় ২০১৪ সালের ৩০ জানুয়ারি চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ আদালত এবং বিশেষ ট্রাইব্যুনাল-১ রায় দেন। এর মধ্যে অস্ত্র চোরাচালান মামলায় বিচারিক আদালতের রায়ে সাবেক শিল্পমন্ত্রী ও জামায়াতে ইসলামীর আমির মতিউর রহমান নিজামী (অন্য মামলায় ফাঁসি কার্যকর), সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুত্ফুজ্জামান বাবর, ভারতের বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠন উলফার সামরিক কমান্ডার পরেশ বড়ুয়া এবং দুটি গোয়েন্দা সংস্থার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাসহ ১৪ জনকে ফাঁসির আদেশ দেওয়া হয়। অস্ত্র আইনে করা অন্য মামলায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ডাদেশ হয় একই আসামিদের। বিচারিক আদালতের রায়ের পর ২০১৪ সালের ৬ ফেব্রুয়ারি রায়সহ মামলার নথিপত্র হাইকোর্টের ডেথ রেফারেন্স শাখায় পৌঁছে, যা ডেথ রেফারেন্স মামলা হিসেবে নথিভুক্ত হয়। অন্যদিকে কারাগারে থাকা দণ্ডিত আসামিরা সাজার রায়ের বিরুদ্ধে ২০১৪ সালে হাইকোর্টে পৃথক আপিল করেন।

logo

সম্পাদক ও প্রকাশক : মো. নজরুল ইসলাম