ঢাকা ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম
বৃষ্টি ও উজানের ঢলে তিস্তায় ফের পানি বৃদ্ধি, বন্যার শঙ্কা টিকে থাকার শেষ চেষ্টা আজ ফ্যাসিস্টদের গ্রেফতারের নির্দেশ দিয়েছি: ডিআইজি রেজাউল মাঠে গড়াচ্ছে রাজনীতি, অভিন্ন দাবিতে কর্মসূচিতে নামছে ৩ দল বগুড়ায় মা-ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে সোনার দাম, বিশ্ববাজারে নতুন রেকর্ড অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি অমুসলিমদের কলমে মহানবী (সা.)-এর মহিমা

বেসিক ব্যাংকের বাচ্চু ও তার স্ত্রী-সন্তানদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা

#

নিজস্ব প্রতিবেদক

১২ সেপ্টেম্বর, ২০২৪,  2:59 PM

news image

দুর্নীতি মামলা

দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) এর দায়ের করা মামলায় বেসিক ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান শেখ আব্দুল হাই বাচ্চু ও তার পরিবারের চার সদস্যের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন আদালত। বৃহস্পতিবার (১২ সেপ্টেম্বর) ঢাকা মহানগর সিনিয়র স্পেশাল জজ মোহাম্মদ আসসামছ জগলুল হোসেনের আদালত মামলার অভিযোগপত্র আমলে নিয়ে এ পরোয়ানা জারি করেন। দুদকের পাবলিক প্রসিকিউর মাহমুদ হোসেন জাহাঙ্গীর এ তথ্য জানান। গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি হওয়া অপর আসামিরা হলেন- বাচ্চুর স্ত্রী শিরিন আক্তার, তার ভাই শেখ শাহরিয়ার পান্না, ছেলে শেখ রাফা হাই ও শেখ ছাবিদ হাই অনিক। এ মামলায় আমিন আহমেদ জামিনে রয়েছেন। এর আগে ২০২৩ সালের ৩ অক্টোবর দুদকের ঢাকা সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের উপ-পরিচালক নুরুল হুদা বাদী হয়ে মামলা করেন। তদন্ত শেষে গত ৫ জুন দুদকের সহকারী পরিচালক নেয়ামুল হাসান গাজী আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন। মামলার অভিযোগপত্রে উল্লেখ করা হয়, আসামি শেখ আব্দুল হাই বাচ্চু ২০১২ সালের ৮ জুলাই ক্যান্টনমেন্ট বাজার এলাকার ৬ নম্বর প্লটের ৩০.২৫ কাঠা জমি ১১০ কোটি টাকায় ক্রয়ের জন্য চুক্তি করেন। এই চুক্তি করা জমির মূল্য ১১০ কোটি টাকা ও চুক্তিপত্র স্বাক্ষরের সময় পরিশোধিত অর্থ ১০ কোটি টাকা। চুক্তিপত্র অনুযায়ী দুটি দলিলে ভূমির দলিল রেজিস্ট্রি করা হয়। যার মধ্যে ২০১২ সালের ১৬ অক্টোবর প্রথম দলিলে ১৮ কাঠা জমির দাম ৯ কোটি টাকা উল্লেখ করা হয়েছে। যেখানে গ্রহীতা শেখ আব্দুল হাই বাচ্চু, শেখ শাহরিয়ার পান্না ও শিরিন আক্তার।  অন্যদিকে দ্বিতীয় দলিলে ওই একই বছরে ১২.২৫ কাঠার দাম ৬ কোটি ২৫ লাখ টাকা ধরা হয়েছে। যেখানে গ্রহীতা হলেন শেখ ছাবিদ হাই অনিক ও শেখ রাফা হাই। জমির মোট রেজিস্ট্রেশন মূল্য ধরা হয়েছে ১৫ কোটি ২৫ লাখ টাকা। রেজিস্ট্রেশনে মূল্য ৯৪ কোটি ৭৫ লাখ টাকা কম দেখিয়ে অবৈধ আয় গোপন করার চেষ্টা করেছেন তিনি। এছাড়া, জমির মূল্য কম দেখিয়ে সরকারের ৮ কোটি ৫২ লাখ ৭৫ হাজার টাকার রাজস্বও ফাঁকি দিয়েছেন।

logo

সম্পাদক ও প্রকাশক : মো. নজরুল ইসলাম