ঢাকা ২২ ডিসেম্বর, ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের রেড নোটিশ নিয়ে নিশ্চিত নয় ট্রাইব্যুনাল: তাজুল ইসলাম সাদপন্থী নেতা মুয়াজ বিন নূরের ৩ দিনের রিমান্ড শিক্ষক নিয়োগের অনিয়মে পঙ্গু হয়ে গেছে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলো: শিক্ষা উপদেষ্টা হাসান আরিফের মৃত্যুতে সোমবার রাষ্ট্রীয় শোক এনআইডির তথ্য বেহাত, কম্পিউটার কাউন্সিলের সঙ্গে ইসির সম্পর্ক ছিন্ন তিন ব্যাংকে আনিসুল হকের জমা ২১ কোটি টাকা রোহিঙ্গা ইস্যুতে পারিপার্শ্বিক ভূরাজনৈতিক সম্পর্ক ভূমিকা রাখবে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের রেড নোটিশ জারি ঘন কুয়াশায় পদ্মার বুকে দুই লঞ্চের মুখোমুখি সংঘর্ষ ৩০০ মিলিয়ন ডলার পাচার: শেখ হাসিনা ও জয়ের বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু

জাপানি দুই শিশু মায়ের জিম্মায় থাকবে

#

নিজস্ব প্রতিবেদক

২৯ জানুয়ারি, ২০২৩,  4:19 PM

news image

মায়ের জিম্মায় থাকবে জাপানি দুই শিশু জেসমিন মালিকা ও লাইলা লিনা। একই সঙ্গে মেয়েদের নিয়ে জাপান যেতে পারবেন তাদের মা। রোববার (২৯ জানুয়ারি) দুপুরে ঢাকার দ্বিতীয় অতিরিক্ত সহকারী জজ ও পারিবারিক আদালতের বিচারক দুরদানা রহমান এ রায় ঘোষণা করেন। এর আগে ২২ জানুয়ারি দুই পক্ষের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষ হয়। যুক্তিতর্ক শেষে রায় ঘোষণার জন্য ২৯ জানুয়ারি দিন ধার্য করেছিলেন একই আদালত। এরই ধারাবাহিকতায় আজ রায় দেয়া হলো। তারও আগে ১৫ জানুয়ারি তাদের বক্তব্য শুনে তা রেকর্ড করেন আদালত। ২০০৮ সালে জাপানি চিকিৎসক নাকানো এরিকোর সঙ্গে বাংলাদেশি প্রকৌশলী ইমরান শরীফের বিয়ে হয়।

দাম্পত্য কলহের জেরে ২০২০ সালের শুরুতে বিচ্ছেদের আবেদন করেন এরিকো। এরপর ইমরান স্কুলপড়ুয়া বড় দুই মেয়েকে নিয়ে বাংলাদেশে চলে আসেন। আর ছোট মেয়ে থেকে যান জাপানে মা এরিকোর সঙ্গে। তবে ওই দুই মেয়েকে জিম্মায় পেতে মহামারির মধ্যে গত বছরের জুলাইয়ে বাংলাদেশে আসেন এ জাপানি নারী। তিনি হাইকোর্টে রিট করলে তাদের সমঝোতায় আসতে বলেন বিচারক। তবে ওই দম্পতি সমঝোতায় না আসায় কয়েক মাস ধরে শুনানির পর হাইকোর্ট দুই সন্তানকে বাবার হেফাজতে রাখার সিদ্ধান্ত দেন। পাশাপাশি মা যাতে সন্তানদের সঙ্গে দেখা করতে পারেন, তা নিশ্চিত করতে বাবাকে খরচ দিতে বলা হয়। এরপর হাইকোর্টের ওই রায়ের বিরুদ্ধে আপিল বিভাগে আবেদন করেন নাকানো এরিকো। পরে আপিল বিভাগ এক আদেশে শিশু দুটিকে মায়ের জিম্মায় রাখার নির্দেশ দিলেও বাবা তা না মানায় বিচারকরা উষ্মা প্রকাশ করেন। পরে আদালত শিশু দুটিকে বাবার হেফাজত থেকে এনে তাদের সঙ্গে কথা বলেন এবং পরে মায়ের হেফাজতে দেয়ার আদেশ দেন।

logo

সম্পাদক ও প্রকাশক : মো. নজরুল ইসলাম