ঢাকা ১৬ মার্চ, ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম
আইন মন্ত্রণালয় কর্মচারীর কাছে যুবদলনেতার চাঁদা দাবি নারীর প্রতি সহিংসতার ঘটনা হেল্প অ্যাপে জানালেই সেটা এফআইআর হবে নদীতে নেমেছিল চার বন্ধু, লাশ হয়ে ফিরল দুজন অধ্যাপক আরেফিনের মৃত্যুতে একদিনের ছুটি ঘোষণা ঢাবির কমিউনিটির সম্মানিত ব্যক্তিদের নিয়ে এফবিজেএ’র দোয়া ও ইফতার আয়োজন ফ্রান্সে ৪৩ দেশের বিরুদ্ধে ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা দিচ্ছেন ট্রাম্প জাতিসংঘ মহাসচিবের সঙ্গে বৈঠকে রাজনৈতিক নেতারা বাংলাদেশের চলমান সংস্কারে জাতিসংঘ মহাসচিবের সন্তোষ প্রকাশ হাসিনাকে ফেরাতে জাহাঙ্গীরের ষড়যন্ত্র, ভাইরাল অডিওতে যা শোনা গেল বিদেশের লিগে খেলতে যাচ্ছেন মাসুরা-রূপনা

কারাগার থেকে সরাসরি পরীক্ষার হলে খাদিজা

#

নিজস্ব প্রতিবেদক

২০ নভেম্বর, ২০২৩,  1:16 PM

news image

ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলায় র্দীঘ প্রায় ১৫ মাস কারাভোগের পর জামিনে মুক্ত হয়ে সরাসরি পরীক্ষায় অংশ নিয়েছেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) শিক্ষার্থী খাদিজাতুল কুবরা। সোমবার (২০ নভেম্বর) বেলা ১১টায় রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের স্নাতক দ্বিতীয় বর্ষের পরীক্ষায় অংশ নেন তিনি। এর আগে, সকাল ৯টায় গাজীপুরের কাশিমপুর মহিলা কারাগার থেকে মুক্তি পান খাদিজা। মুক্তির পর কারাফটকের সামনে খাদিজা বলেন, আমার সঙ্গে অন্যায় হয়েছে। বিনাদোষে আমি প্রায় ১৫ মাস জেল খেটেছি। এর চেয়ে বেশি কিছু বলার মানসিকতা এখন আমার নেই। তিনি বলেন, কারাগারে নামাজ পড়ে, রোজা রেখে আর লেখাপড়া করে সময় কাটিয়েছি। আজকে আমার স্নাতক দ্বিতীয় বর্ষের পরীক্ষা। তাই এখান থেকে সরাসরি বিশ্ববিদ্যালয়ে গিয়ে পরীক্ষায় অংশ নেব। এর আগে, গত ১৬ নভেম্বর প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগের ছয় বিচারপতির সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ খাদিজাকে হাইকোর্টের দেওয়া জামিন বহাল রাখেন। প্রসঙ্গত, খাদিজাতুল কুবরা জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞানের শিক্ষার্থী। অনলাইনে সরকারবিরোধী বক্তব্য প্রচার এবং দেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্নের অভিযোগে ২০২০ সালের অক্টোবরে তার বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে রাজধানীর কলাবাগান ও নিউমার্কেট থানায় পৃথক মামলা করে পুলিশ। মামলার অভিযোগপত্র দেওয়ার পর ২০২২ সালের ২৭ আগস্ট খাদিজাকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তার হওয়ার পর গত প্রায় ১৫ মাস ধরে কারাগারে থাকায় দুটি সেমিস্টারের পরীক্ষায় অংশ নিতে পারেননি খাদিজা। গত ১৬ ফেব্রুয়ারি পৃথক আবেদনের প্রেক্ষিতে দুই মামলায় তার স্থায়ী জামিন মঞ্জুর করেন হাইকোর্ট। পরে জামিনের বিরুদ্ধে আপিল করে রাষ্ট্রপক্ষ।

logo

সম্পাদক ও প্রকাশক : মো. নজরুল ইসলাম