ঢাকা ১২ জুলাই, ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম
সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার প্রতিচ্ছবি যেন মানিকগঞ্জের রিতা ডেঙ্গুতে আরও দুজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৩৭ তিন খাতে বরাদ্দ বন্ধ করে দিল সরকার বন্যাদুর্গত এলাকায় বিদ্যুৎ নেই, বন্ধ মোবাইল নেটওয়ার্ক মাদরাসা বোর্ডে কমেছে পাসের হার ও জিপিএ-৫ পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল এসএসসিতে এবার প্রকৃত পাসের হার পাওয়া গেছে: এহসানুল কবীর এসএসসির ফল প্রকাশ: ১৩৪ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাস করেনি কেউ এসএসসি ও সমমানে পাসের হার ৬৮.৪৫ শতাংশ স্ত্রীকে খুন করে ১১ টুকরো করে গ্রিল কেটে পালালেন স্বামী

‘স্বাস্থ্য সেবাকে কীভাবে আরও উন্নত করা যায়, সেই চেষ্টা করে যাচ্ছে সরকার

#

নিজস্ব প্রতিবেদক

০১ সেপ্টেম্বর, ২০২২,  2:06 PM

news image

সাধারণ মানুষ ঠিকমতো চিকিৎসা সেবা নিশ্চিত করতে হাসপাতালের পরিচালনা পর্ষদের মাসিক সভা নিয়মিত করার তাগিদ দিয়েছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী জাহিদ মালেক। বৃহস্পতিবার (১ সেপ্টেম্বর) কুমিল্লা সিভিল সার্জন কার্যালয়ে ছয় জেলার বিভিন্ন স্বাস্থ্য স্থাপনা ও প্রান্তিক পর্যায়ের স্বাস্থ্যকর্মীদের ল্যাপটপ বিতরণ অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন মন্ত্রী। স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, জনপ্রতিনিধি ও হাসপাতাল প্রধানের অনেক দায়িত্ব। ডাক্তার নার্স ঠিকমতো আসে কিনা সেটি দেখতে হবে। টয়লেট ও বেড ঝকঝকে থাকতে হবে। তবেই আন্তর্জাতিক মানের সেবার পরিবেশ ঠিক থাকবে। আর এটি যাতে ঠিকমতো হচ্ছে কিনা সেটি দেখার দায়িত্ব পর্ষদের।  তিনি বলেন, ‘স্বাস্থ্য সেবাকে কীভাবে আরও উন্নত করা যায়, সেই চেষ্টা করে যাচ্ছে সরকার। কিন্তু করোনা মহামারিতে কিছুটা ব্যাহত হয়েছে। ইউনিয়ন থেকে মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের কার্যক্রম মনিটরিংয়ে রাখা হয়েছে। মেশিন, লোকবল ঠিক আছে কিনা, মানুষ সেবা পাচ্ছে কিনা সেগুলো দেখা হচ্ছে।’  স্থানীয় সংসদ সদস্যের এমন বক্তব্যের প্রেক্ষিতে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের অবকাঠামো ও যন্ত্রপাতির অভাব নেই কিন্তু জনবলের অভাব রয়েছে। তবে গত ৫০ বছরে ডাক্তার যেখানে ১৫ হাজার ডাক্তার নিয়োগ হয়েছে, করোনার দুই বছরে সেটি তিনগুণ বেড়েছে। নার্সও দ্বিগুণ হয়েছে। আমরা কাজ করেছি বলেই স্বাস্থ্যসেবা এগিয়ে গেছে। আমরা এ বিষয়ে কাজ করেছি, মাঠে নেমেছি। যা যা ব্যবস্থা নেওয়ার দরকার তা নেওয়া হবে।’ জাহিদ মালেক বলেন, ‘কমিউনিটি ক্লিনিকের মাধ্যমে স্বাস্থ্যসেবা মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছেছে। সেখানে ৩০-৩২ ধরনের ওষুধ পাচ্ছে রোগীরা। বাংলাদেশে এখন দেড় লাখ শয্যা। প্রতিটি বড় হাসপাতালে আইসিইউ আছে। পরিবার পরিকল্পনা গ্রহণের হার যেটা এক সময় ২ ভাগও ছিল না, এখন তা ৬৫ শতাংশ। আমাদের অবকাঠামো উন্নয়ন অনেক হয়েছে। সরকারি হাসপাতালের পাশাপাশি বেসরকারি হাসপাতালে সেবার মান বেড়েছে। ব্রেন টিউমার, বাইপাস সার্জারির মত রোগের অপারেশন দেশেই হচ্ছে। কোন ওষুধের অভাব নেই।’

logo

সম্পাদক ও প্রকাশক : মো. নজরুল ইসলাম