ঢাকা ২০ জুলাই, ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম
ডাকসুর তফসিল ২৯ জুলাই, সেপ্টেম্বরের ২য় সপ্তাহে নির্বাচন দুর্গাপুরে বসতঘর থেকে স্বামী-স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার ২০২৬ সালের এসএসসি ও এইচএসসি নিয়ে বিশেষ নির্দেশনা মানবতাবিরোধী অপরাধে অভিযুক্ত ৩৯ আসামি ট্রাইব্যুনালে সেনাসদর নির্বাচনী পর্ষদ উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা উচ্চকক্ষ নিয়ে আগামী ৩ দিনের মধ্যে একটা সিদ্ধান্ত হবে: আলী রীয়াজ ঘৃণার জবাবে ভালোবাসার বার্তা দিলেন অভিনেত্রী বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজ শুরু আজ ঢাকায় বৃষ্টির আভাস, কমবে গরম ভয় জাগাচ্ছে গ্রামের ডেঙ্গু

হুমায়ুন আজাদ হত্যার রায় ঘিরে আদালতে নিরাপত্তা জোরদার

#

নিজস্ব প্রতিবেদক

১৩ এপ্রিল, ২০২২,  10:59 AM

news image

ছবি : সংগৃহীত

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) বাংলা বিভাগের অধ্যাপক ড. হুমায়ুন আজাদ হত্যা মামলার রায় ঘিরে আদালত এলাকায় নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। বুধবার ঢাকার চতুর্থ অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক আল-মামুন এ রায় ঘোষণা করবেন।  দীর্ঘ ১৮ বছর পর আলোচিত এ মামলার রায় ঘিরে পুরান ঢাকার আদালত প্রাঙ্গণ ও আশপাশের এলাকায় নিরাপত্তা জোরদার করেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। আদালতপাড়ার সড়কে যানবাহন চলাচল নিয়ন্ত্রণ করার পাশাপাশি অতিরিক্ত এক প্লাটুন পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।

হাজতখানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাদিকুল ইসলাম বলেন, অধ্যাপক হুমায়ূন আজাদ হত্যার রায়কে কেন্দ্র করে যে কোনো অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি এড়াতে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। মামলার আসামিরা হলেন-জেএমবির শুরা সদস্য মিজানুর রহমান ওরফে মিনহাজ ওরফে শফিক, আনোয়ার আলম ওরফে ভাগনে শহিদ, সালেহীন ওরফে সালাহউদ্দিন, হাফিজ মাহমুদ ও নূর মোহাম্মদ ওরফে সাবু। আসামিদের মধ্যে মিনহাজ ও আনোয়ার কারাগারে। সালাহউদ্দিন ও নূর মোহাম্মদ পলাতক। এছাড়া হাফিজ মারা গেছেন। ২০০৪ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি একুশে বইমেলা থেকে বাসায় ফেরার পথে টিএসসিতে সন্ত্রাসী হামলার শিকার হন হুমায়ুন আজাদ। তাকে চাপাতি ও কুড়াল দিয়ে কুপিয়ে গুরুতর জখম করা হয়। ঘটনার পরদিন তার ভাই মঞ্জুর কবির রাজধানীর রমনা থানায় একটি হত্যাচেষ্টার মামলা করেন। ওই হামলার পর ২২ দিন রাজধানীর সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) এবং ৪৮ দিন থাইল্যান্ডে চিকিৎসাধীন ছিলেন হুমায়ুন আজাদ। পরে জার্মানির মিউনিখে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ওই বছরের ১২ আগস্ট মারা যান তিনি। তার মৃত্যুর পর মামলাটি হত্যা মামলায় রূপান্তর হয়।

logo

সম্পাদক ও প্রকাশক : মো. নজরুল ইসলাম