ঢাকা ১০ জুন, ২০২৩
সংবাদ শিরোনাম
সাভারে ডিবির অভিযোনে ৫০০ পিস ইয়াবা সহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার ১০ দিন আগেই বাজারে আসছে ‘হাঁড়িভাঙা আম’ ডেঙ্গুতে একদিনে আরও ২ জনের মৃত্যু সোনার মানুষ গড়ার কারিগর হচ্ছেন শিক্ষক : খাদ্যমন্ত্রী টেকনাফে কোস্ট গার্ডের অভিযানে ১ হাজার ১৮২ ক্যান বিয়ার জব্দ নকলায় বৃষ্টির প্রত্যাশায় ব্যাঙের বিয়ে! দেখতে মানুষের ঢল বাগদান সারলেন টাইগার পেসার হাসান মাহমুদ বিদ্যুৎ সমস্যার সমাধান ১৫-২০ দিনের মধ্যে : তথ্যমন্ত্রী চট্টগ্রাম-১০ আসনে উপনির্বাচনের তফসিল ঘোষণা এইচএসসি পরীক্ষা শুরু ১৭ আগস্ট

ফরমালিনমুক্ত আম যেভাবে চিনবেন

#

লাইফস্টাইল ডেস্ক

২৩ মে, ২০২৩,  1:56 PM

news image

নানান ফলের ডালি নিয়ে হাজির মধুমাস ‘জ্যৈষ্ঠ’। চারদিকে ফলের সমাহার। এ সময় বাজারে প্রচুর আম, জাম, লিচু, কাঁঠাল, আনারস, জামরুল, লটকন ছাড়াও আরও অনেক মৌসুমি ফল ওঠে। যত ফলই উঠুক বাজারে, আমের কদরটা এ মাসে একটু বেশিই। এ ছাড়া পাকা আমের মতো সুস্বাদু ফল খুব কমই আছে। তবে আপনাকে সচেতন থাকতে হবে যে, তা রাসায়নিকমুক্ত কি না। কারণ, ফরমালিনযুক্ত আম মারাত্মক ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে আপনার পরিবারের জন্য।

দেখে নেওয়া যাক ফরমালিনমুক্ত আম চেনার কিছু উপায়—

মাছি বসবে : আম কিনতে গেলে একটি বিষয় অবশ্যই খেয়াল করতে হবে, আমের ওপর মাছি বসে কি না। আমে রাসায়নিক ফরমালিন বা কার্বাইড দেওয়া থাকলে সে আমের ওপর কখনোই মাছি বসবে না।

আম সাদাটে থাকবে : গাছপাকা হলে আমের গায়ে এক ধরনের সাদাটে ভাব থাকে, সেরকম রঙিন ভাব থাকে না। কিন্তু ফরমালিন বা অন্য রাসায়নিকে দেওয়া আম হয় সুন্দর, দাগহীন ও পরিষ্কার।

আমের গায়ে দাগ থাকে : গাছপাকা আমের ত্বকে দাগ থাকে। রাসায়নিকে পাকানো আমের ত্বক হয় দাগহীন। কারণ, কাঁচা অবস্থাতেই পেড়ে ফর্মালিন ও কার্বাইড দিয়ে পাকানো হয়।

স্বাদ-গন্ধ : আম কেনার পর সেই আম মুখে দেওয়ার পর যদি দেখেন যে আমে কোন সৌরভ নেই কিংবা আমে টক-মিষ্টি কোনো স্বাদই নেই, বুঝবেন যে সে আমে ফর্মালিন জাতীয় কোনো রাসায়নিক দ্রব্য দেওয়া হয়েছে।

খোসায় রঙের ভিন্নতা : গাছপাকা আমের গায়ের রং-ও আলাদা। গোড়ার দিকে একটু গাঢ় রং থাকে গাছপাকা আমে। রাসায়নিক পদার্থ দিয়ে পাকানো আমের আগাগোড়া হলদে রং হয়ে যায়। হিমসাগরসহ আরও বেশ কিছু জাতের আম পাকলেও সবুজ থাকে। গাছপাকা হলে এসব আমের ত্বকে কালো কালো দাগ পড়ে। রাসায়নিক দিয়ে পাকানো হলে আমের ত্বক হয় মসৃণ ও সুন্দর।

logo

সম্পাদক ও প্রকাশক : মো. নজরুল ইসলাম