ঢাকা ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম
জাকসুর ভিপি স্বতন্ত্র প্রার্থী জিতু, জিএস শিবির সমর্থিত মাজহার টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ১২দিন জাকসু নির্বাচন: আরও এক কমিশনারের পদত্যাগ জাতি হিসেবে বরাবরই আমরা সুবিধাবাদী ও স্বার্থপর: নুর শেষ হলো জাকসুর ভোট গণনা নেপালের অন্তর্বর্তী সরকারকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস সাম্প্রদায়িক উত্থানের কারণে দেশে মবের ঘটনা বাড়ছে: গয়েশ্বর জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় রোববার বন্ধ বামনায় অটোচালক হত্যার প্রতিবাদে মানববন্ধন, জড়িতদের ফাঁসির দাবি ছাদ থেকে পড়ে ৩৭ বছর বয়সি চীনা জনপ্রিয় অভিনেতার মৃত্যু

এসএসসিতে রেকর্ডসংখ্যক খাতা চ্যালেঞ্জ, যেভাবে মিলবে ফলাফল

#

নিজস্ব প্রতিবেদক

২০ জুলাই, ২০২৫,  11:10 AM

news image

চলতি বছর এসএসসি পরীক্ষায় পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তির হার উভয়ই কমেছে, যা গত ১৬ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন। ফলে প্রকাশিত ফলাফল চ্যালেঞ্জ করে খাতা পুনর্নিরীক্ষণের জন্য রেকর্ড সংখ্যক আবেদন জমা পড়েছে। শুধু ঢাকা শিক্ষা বোর্ডেই ৯২ হাজার ৮৬৩ জন শিক্ষার্থী মোট ২ লাখ ২৩ হাজার ৬৬৪টি খাতা পুনঃনিরীক্ষার আবেদন করেছে, যা বিগত বছরের তুলনায় অনেক বেশি। জানা গেছে, কাঙ্ক্ষিত ফল না পেলে পুনর্নিরীক্ষণের জন্য গত ১১-১৭ জুলাই এই আবেদন প্রক্রিয়া চলে। ফল প্রকাশের ৩০ দিনের মধ্যে পুনর্নিরীক্ষণের ফলাফল প্রকাশের বিধান থাকায় আগামী ১০ আগস্টের মধ্যেই এই ফল প্রকাশ করা হবে। ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের তথ্যমতে, সব শিক্ষার্থীর আবেদন এখন পুনর্নিরীক্ষণ করা হবে। ফল প্রকাশের তারিখ ঠিক না হলেও শিগগিরই সেই ফল প্রকাশ করা হবে। যাদের ফল পরিবর্তন হবে, তাদের এসএমএসের মাধ্যমে প্রাপ্ত ফলাফল জানিয়ে দেওয়া হবে। এ ছাড়া সংশোধিত ফল বোর্ডের ওয়েবসাইটে পাওয়া যাবে। জানা গেছে, চলতি বছর আবেদনকারীর সংখ্যা ৯২ হাজার ৮৬৩ জন, যা গত বছরের তুলনায় ২১ হাজার ৮২৯ জন বেশি। উত্তরপত্র চ্যালেঞ্জের সংখ্যাও গত বছরের চেয়ে ৪০ হাজার ১২১টি বেড়েছে। চলতি বছর গণিতেই সবচেয়ে বেশি আবেদন পড়েছে, যার সংখ্যা ৪২ হাজার ৯৩৬টি। সবচেয়ে কম আবেদন পড়েছে চারু ও কারুকলায়, মাত্র ৬টি। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ আবেদন পড়েছে ইংরেজি প্রথম ও দ্বিতীয় পত্রে, ১৯ হাজার ৬৮৮টি করে। এরপর ১৬ হাজার ২৩৩টি আবেদন পড়েছে পদার্থবিজ্ঞানে এবং বাংলা প্রথম ও দ্বিতীয় পত্রে আবেদন পড়েছে ১৩ হাজার ৫৫৮টি। শিক্ষা বোর্ডের কর্মকর্তারা জানান, পুনর্নিরীক্ষণে একজন শিক্ষার্থীর খাতা পুনরায় মূল্যায়ন করা হয় না। পুনর্নিরীক্ষণের আবেদন হওয়া উত্তরপত্রের চারটি দিক দেখা হয়। এগুলো হলো, উত্তরপত্রের সব প্রশ্নের সঠিকভাবে নম্বর দেওয়া হয়েছে কি না, প্রাপ্ত নম্বর গণনা ঠিক রয়েছে কি না, প্রাপ্ত নম্বর ওএমআর শিটে ওঠানো হয়েছে কি না এবং প্রাপ্ত নম্বর অনুযায়ী ওএমআর শিটের বৃত্ত ভরাট করা হয়েছে কি না। এই চারটি জায়গায় কোনো ভুল থাকলে তা সংশোধন করে নতুন করে ফল প্রকাশ করা হয়।

logo

সম্পাদক ও প্রকাশক : মো. নজরুল ইসলাম