ঢাকা ২৮ অক্টোবর, ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম
ডেঙ্গুতে মারা গেলেন তিনবারের বিশ্বজয়ী হাফেজ ত্বকী আশুলিয়ার ভাদাইল ফ্রেন্ড ক্লাবের উদ্যোগে ফুটপাত ও হকারমুক্ত করায় স্বস্তিতে লাখো শ্রমিক ভৈরবে সড়ক-রেল-নৌপথ অবরোধের ঘোষণা ক্যাসিনো সম্রাটের সাজা ঘোষণা আইডিয়াল কলেজ শিক্ষার্থীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ, সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ বেসরকারি চাকরিজীবীদের বেতন নিয়ে বড় সুখবর জুলাই সনদ বাস্তবায়নের সুপারিশ প্রধান উপদেষ্টার কাছে হস্তান্তর বিপুল সংখ্যক জামিন দেওয়ায় হাইকোর্টের ৩ বিচারপতির কাছে ব্যাখ্যা তলব ভোটের আগে অধিকাংশ অস্ত্র উদ্ধার হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ‘তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফিরলেও আগামী নির্বাচন হবে অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনেই’

আজ ভয়াল ১২ নভেম্বর

#

নিজস্ব প্রতিবেদক

১২ নভেম্বর, ২০২১,  10:12 AM

news image

আজ শুক্রবার (১২ নভেম্বর)। ১৯৭০ সালের এদিনে প্রলয়ংকারী ঘূর্ণিঝড় ‘গোর্কি’র আঘাতে দক্ষিণাঞ্চলের ৪ লাখেরও বেশি ঘর-বাড়ি, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। ক্ষতিগ্রস্ত হয় ৩৬ লাখ মানুষ। শুধু ভোলাতেই মারা যায় অন্তত ৫ লাখ মানুষ। লন্ড-ভন্ড হয়ে গিয়েছিলো ভোলার বিস্তীর্ণ জনপদ। আশ্রয়কেন্দ্র না থাকায় গাছে উঠে প্রাণ বাঁচায় অনেকে। গোর্কির আঘাত এবং জলোচ্ছ্বাসের ভয়াবহতা এতই নির্মম ছিলো যে সেই দিনের কথা মনে পড়লে আজও আতঙ্ক আর ভয়ে শিহরে ওঠে সেখানকার মানুষের প্রাণ। ১৯৭০ সালের বন্যার পর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ক্ষতিগ্রস্ত এসব মানুষের দুর্দশা সচোখে দেখার জন্য ভোলা সদর, মনপুরা ও কুকরি-মুকরিসহ বিভিন্ন এলাকায় আসেন। বঙ্গবন্ধুর নির্দেশেই ভোলার মানুষের জান-মাল এবং গবাদিপশু রক্ষায় বনায়ন ও কিল্লা নির্মাণের কাজ শুরু হয়। তবে এখনো প্রয়োজন অনুযায়ী আশ্রয় কেন্দ্র নির্মিত না হওয়ায় বিভিন্ন চরাঞ্চল ও দুর্গম এলাকার ৫ লক্ষাধিক মানুষের দিন কাটে চরম নিরাপত্তাহীনতা ও ঝুঁকির মাঝে।

logo

সম্পাদক ও প্রকাশক : মো. নজরুল ইসলাম