ঢাকা ১৯ এপ্রিল, ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম
কাভার্ডভ্যান চুরি করে টুকরো টুকরো করে বিক্রি, গ্রেফতার ৩ বড় হারে অনিশ্চয়তায় বাংলাদেশের বিশ্বকাপ স্বপ্ন সংসদের আসন বাড়িয়ে ৬০০ করার সুপারিশ আফগানিস্তানে এবার ৫.৮ মাত্রার ভূমিকম্প, কাঁপলো ভারতও ঘুষ চাইলে অভিযোগ করা যাবে ২ মন্ত্রণালয়ে আশুলিয়ায় ৪ বছরের শিশু ধর্ষণের চেষ্টার অভিযোগে যুবক গ্রেপ্তার ভোলায় মে‌ডি‌কেল ক‌লেজসহ ৫ দফা দাবী‌তে মানববন্ধন ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট গ্রাহকদের জন্য সুখবর দেশের ইতিহাসে এবারের নির্বাচন সর্বোত্তম হবে: প্রধান উপদেষ্টা কাল সারা দেশে কারিগরি শিক্ষার্থীদের মহাসমাবেশের ঘোষণা

আজ ভয়াল ১২ নভেম্বর

#

নিজস্ব প্রতিবেদক

১২ নভেম্বর, ২০২১,  10:12 AM

news image

আজ শুক্রবার (১২ নভেম্বর)। ১৯৭০ সালের এদিনে প্রলয়ংকারী ঘূর্ণিঝড় ‘গোর্কি’র আঘাতে দক্ষিণাঞ্চলের ৪ লাখেরও বেশি ঘর-বাড়ি, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। ক্ষতিগ্রস্ত হয় ৩৬ লাখ মানুষ। শুধু ভোলাতেই মারা যায় অন্তত ৫ লাখ মানুষ। লন্ড-ভন্ড হয়ে গিয়েছিলো ভোলার বিস্তীর্ণ জনপদ। আশ্রয়কেন্দ্র না থাকায় গাছে উঠে প্রাণ বাঁচায় অনেকে। গোর্কির আঘাত এবং জলোচ্ছ্বাসের ভয়াবহতা এতই নির্মম ছিলো যে সেই দিনের কথা মনে পড়লে আজও আতঙ্ক আর ভয়ে শিহরে ওঠে সেখানকার মানুষের প্রাণ। ১৯৭০ সালের বন্যার পর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ক্ষতিগ্রস্ত এসব মানুষের দুর্দশা সচোখে দেখার জন্য ভোলা সদর, মনপুরা ও কুকরি-মুকরিসহ বিভিন্ন এলাকায় আসেন। বঙ্গবন্ধুর নির্দেশেই ভোলার মানুষের জান-মাল এবং গবাদিপশু রক্ষায় বনায়ন ও কিল্লা নির্মাণের কাজ শুরু হয়। তবে এখনো প্রয়োজন অনুযায়ী আশ্রয় কেন্দ্র নির্মিত না হওয়ায় বিভিন্ন চরাঞ্চল ও দুর্গম এলাকার ৫ লক্ষাধিক মানুষের দিন কাটে চরম নিরাপত্তাহীনতা ও ঝুঁকির মাঝে।

logo

সম্পাদক ও প্রকাশক : মো. নজরুল ইসলাম