ঢাকা ০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম
যৌথবাহিনীর অভিযান: এখনও উদ্ধার হয়নি ১৮৮৫টি অস্ত্র ও ৩ লাখ গোলাবারুদ ভারতকে হুঁশিয়ারি দিয়ে যা বললেন রিজভী সীমান্ত সুরক্ষা ও চোরাচালান প্রতিরোধ বিজিবির মূল দায়িত্ব এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের জন্য সংশোধিত নির্দেশনা সরকারি চাকরিতে বয়সসীমা ৩৫ করার দাবিতে শাহবাগ অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ গাজীপুর মহানগরীর স্বেচ্ছাসেবক দলকে সু-সংগঠিত করতে রাজপথে হালিম মোল্লা পরিবারের বয়স্কদের যত্ন নেবেন যেভাবে আহতদের খোঁজখবর নিতে নিউরোসায়েন্স হাসপাতালে প্রধান উপদেষ্টা সীতাকুণ্ডে শিপ ইয়ার্ডে বিস্ফোরণ, দগ্ধ ৬ চাঁদাবাজ কমলে নিত্যপণ্যের দাম কমবে: অর্থ উপপদেষ্টা

‘বাংলাদেশ বিরোধী ষড়যন্ত্রকারীরা আবারো সক্রিয়’

#

২৩ মে, ২০২৪,  1:53 PM

news image

-অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ বদরুজ্জামান ভূঁইয়া-

বাংলাদেশকে নিয়ে যতবার ষড়যন্ত্র হয়েছে ততবারই মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী বাঙালি জনগণ ষড়যন্ত্রকারীদের দাঁতভাঙা জবাব দিয়েছে। তা সত্ত্বেও বাংলাদেশ বিরোধী ষড়যন্ত্রকারীরা নতুন করে নতুন রূপে আবারো সক্রিয় হয়ে ওঠেছে। উল্লেখ্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সহযোগিতা ও পরামর্শে গঠিত হয়ে বছরের পর বছর সফলতার সাথে সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ এবং ছিনতাই বন্ধ করতে সক্ষম হওয়া র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব)-এরওপর মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগ তুলে র‌্যাবের সাবেক ও বর্তমান সাত কর্মকর্তার ওপর ২০২১ সালের ডিসেম্বরে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছিল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। র‌্যাবের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করার পেছনে কারণ হিসেবে বলা হয়েছিল যে, ‘বাংলাদেশ র‌্যাব গুরুতর মানবাধিকার লঙ্ঘনমূলক কাজে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে জড়িত’। পাশাপাশি বলা হয়েছে যে, বাংলাদেশে মাদকবিরোধী অভিযানের সময় র‌্যাব- আইনের শাসন, মানবাধিকার, মৌলিক স্বাধীনতা ও বাংলাদেশের জনগণের অর্থনৈতিক উন্নয়নকে হেয় করার মাধ্যমে- মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা স্বার্থকে হুমকির মুখে ফেলছে। র‌্যাবের বিরুদ্ধে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এমন সাজানো এবং বানোয়াট অভিযোগ একেবারেই নিজেদের মনগড়া মতো ছিল। পাশাপাশি বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়াকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র কর্তৃক ভিসা নীতির প্রয়োগও ছিল বাংলাদেশের বিরুদ্ধে মার্কিন ষড়যন্ত্র।

স্বাধীনতার শুরু থেকে বিভিন্ন সময়ে বাংলাদেশের বিরোধিতা করে আসা ষড়যন্ত্রকারী সেই মহলের অপতৎপরতা এখনো থেমে যায়নি। সুযোগ পেলেই মাথাচাড়া দিয়ে উঠে তারা। বাংলাদেশকে নিয়ে বুনতে থাকে ষড়যন্ত্রের নবতর জাল। তারই অংশ হিসেবে বাংলাদেশের সেনাবাহিনী ও র‌্যাবকে নিয়ে এবার উদ্দেশ্যপ্রণোদিত রিপোর্ট করল জার্মান গণমাধ্যম ডয়েচে ভেলে (ডিডব্লিউ)। সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল আজিজ আহমেদ ও তাঁর পরিবারের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞার পরের দিন এই প্রতিবেদনটি প্রকাশ করল তারা। এটা নিঃসন্দেহে জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী মিশন থেকে বাংলাদেশের নিরাপত্তা বাহিনীকে বাদ দেয়ার নতুন ষড়যন্ত্র। গত মঙ্গলবার (২১ মে) ‘হিউম্যান রাইটস অ্যাবিউজারস গো অন ইউএন মিশনস’ শিরোনামের প্রতিবেদনটি প্রচার করে ডিডব্লিউ। প্রতিবেদনটি তৈরিতে সহযোগিতা করেছে বিতর্কিত সাংবাদিক তাসনিম খলিলের প্রতিষ্ঠান ‘নেত্র নিউজ’। বাংলাদেশিদের দিয়ে পরিচালিত যেসব সংস্থা যুক্তরাষ্ট্রের টাকা পায় তাদের মধ্যে অন্যতম এই ‘নেত্র নিউজ’। নেত্র নিউজকে টাকা দেয় দেশটির ন্যাশনাল এনডাউমেন্ট ফর ডেমোক্রেসি- এনইডি। আর এই এনইডিকে বলা হয় আধুনিক সিআইএ। ডয়েচে ভেলের রিপোর্টের শুরুতে জাতিসংঘ মিশনের জন্য বাংলাদেশের সেনা ও পুলিশ সদস্যদের প্রশিক্ষণ দেয়ার কিছু ভিডিও দেখানো হয়। এরপরই তারা শুরু করে উদ্দেশ্যমূলক বয়ান। কিছু বক্তব্য গলার স্বর পরিবর্তন করে প্রচার করে ডয়েচে ভেলে দাবি করছে, তারা এক সময় র‌্যাবে কর্মরত ছিলেন। কিন্তু তাদের চেহারা দেখানো তো দূরের কথা, নাম পরিচয় কিছুই উল্লেখ করা হয়নি। তর্কের খাতিরে যদি ধরে নেয়, নিরাপত্তাজনিত কারণে তাদের দেখানো হয়নি কিংবা পরিচয় উল্লেখ করা হয়নি, তাহলে প্রশ্ন হচ্ছে এমন কোনও ব্যক্তি কি আদৌ আছেন? নাকি পুরোটাই কারও মস্তিস্ক প্রসূত প্লট? এসব কিছু বিবেচনা করে এই ভিডিওটিকে কল্পকাহিনী কিংবা ফিকশন বলেই মনে হচ্ছে। কোনোভাবেই এটি তথ্যচিত্র কিংবা ডকুমেন্টারি হতে পারে না।

কেননা, বাস্তবে বাংলাদেশ শান্তিরক্ষী বাহিনীর অতীত ইতিহাস বলছে ১৯৮৮ সালে ইরান-ইরাক যুদ্ধে মিলিটারি অবজারভারস গ্রুপে একদল কর্মকর্তার অংশগ্রহণের মধ্য দিয়ে জাতিসংঘে শান্তিরক্ষায় বাংলাদেশের যাত্রা শুরু হয়। সেই উজ্জ্বল অংশগ্রহণের ৩৭ বছর হতে চলেছে। এরপর থেকে বাংলাদেশ সুনাম ও দক্ষতার সঙ্গে জাতিসংঘ মিশনে কাজ করে চলেছে। জাতিসংঘে ব্লু হেলমেটের প্রশংসা এখন বিশ্বব্যাপী। মিশনে দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে বাংলাদেশের বীরত্ব ও ত্যাগের ইতিহাসও বেশ লম্বা। ২০০৫ সালে কঙ্গোতে ৯ জন বাংলাদেশি শান্তিরক্ষীকে নির্মমভাবে গুলি করে হত্যা করা হয়। এ পর্যন্ত মোট ১৬৬ জন বাংলাদেশি শান্তি প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে শান্তিরক্ষা মিশনে নিহত হয়েছেন। বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর শান্তিরক্ষীরা আফ্রিকার দেশে শান্তিরক্ষা কার্যক্রমে সর্বোচ্চ পেশাদারিত্ব বজায় রেখে বিশ^ দরবারে বাংলাদেশের মর্যাদা অক্ষুন্ন রেখে চলেছে। পেশাদার মনোভাব, অবদান ও আত্মত্যাগের ফলে জাতিসংঘ শান্তি রক্ষা মিশনে শীর্ষ শান্তিরক্ষী প্রেরণকারী দেশ হিসেবে নিজের অবস্থান সুসংহত করেছে বাংলাদেশ। গৌরবোজ্জ্বল ভূমিকার জন্য বিভিন্ন সময়ে স্বীকৃতিও মিলেছে জাতিসংঘের।


আন্তর্জাতিক অঙ্গনে শান্তি প্রতিষ্ঠার পাশাপাশি দেশের অভ্যন্তরেও জঙ্গিবাদ নির্মূলে বেশ প্রশংসা কুড়িয়েছে সংস্থাটি। ২০০৬ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি ও ১ মার্চ টানা ৩৩ ঘণ্টার শ^াসরুদ্ধকর অভিযান চালিয়ে নিষিদ্ধ ঘোষিত জঙ্গি সংগঠন জামায়াতুল মুজাহিদীন বাংলাদেশ (জেএমবি)-এর আমির শায়খ আব্দুর রহমানকে সিলেটের শাপলাবাগ থেকে গ্রেফতার করে র‌্যাব। প্রতিষ্ঠার পর এটিই ছিল র‌্যাবের সবচেয়ে আলোচিত অভিযান ও সবচেয়ে বড় সাফল্য। এছাড়া ২০০৫ সালের ১৭ আগস্ট দেশব্যাপী সিরিজ বোমা হামলা চালিয়ে জঙ্গি সংগঠন জেএমবি তাদের শক্তি জানান দেওয়ার পরপরই মাঠে নামেন র‌্যাব গোয়েন্দারা। এরপর গ্রেফতার করা হয় সিদ্দিকুল ইসলাম ওরফে বাংলা ভাই, সামরিক শাখার প্রধান আতাউর রহমান সানিসহ শত শত জঙ্গিকে। রাজধানীর গুলশানের হলি আর্টিজানে জঙ্গি হামলার পর র‌্যাব অভিযুক্তদের গ্রেফতার করে আইনের আওতায় আনতে সক্ষম হয়। গত দশ বছরে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে জেএমবি, আনসারুল্লাহ বাংলা টিমসহ বিভিন্ন জঙ্গি গোষ্ঠীর তিন শতাধিক সদস্যকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব।

এমনকি স্যাংশন আরোপের পর ২০২২ সালের ১ জানুয়ারি থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত এক বছরে র‌্যাব অপরাধী হিসেবে ২৮ হাজার ৩৮৩ জনকেগ্রেফতার করে। একবছরে জঙ্গিদের বিরুদ্ধে ১২৪টি অভিযানে ১৮৫ জন জঙ্গিকে গ্রেফতার করে। এছাড়া নতুন জঙ্গি সংগঠন জামাতুল আনসার ফিল হিন্দাল শারক্বীয়ার গ্রেফতার ৬৮ সদস্য ও পাহাড়ি বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠন কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ) ১৭ জন গ্রেফতার হয়। এছাড়াও বিভিন্ন অপরাধে প্রতিষ্ঠার পর থেকে এখন পর্যন্ত র‌্যাব ৩ লাখ ১৩ হাজার ৬ জনগ্রেফতার করে। প্রতিষ্ঠার পর থেকে র‌্যাবের কাছে জঙ্গি ও জলদস্যু মিলিয়ে মোট ৪২১ জন অপরাধী আত্মসমর্পণ করে। তারা এখন স্বাভাবিক জীবনে ফিরেছেন। র‌্যাব নিজস্ব অর্থায়নে তাদের পুনর্বাসনে ভূমিকা রেখেছে। আর এভাবেই ২০০৪ সালে র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব) সৃষ্টির পর থেকে খুব অল্প সময়ের মধ্যে দেশে এবং দেশের বাহিরে শান্তি প্রতিষ্ঠায় অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে সক্ষম হয়েছে।


এতসব সফল এবং ইতিবাচক দিক থাকার পরেও ডয়েচে ভেলে ও নেত্রনিউজ কোন উদ্দেশ্যে, কাদের লাভের জন্য একের পর এক ষড়যন্ত্রমূলক কাজ করে চলেছে তা জনসম্মুখে একদম পরিষ্কার। আগামী ২৯ মে শান্তিরক্ষী দিবসের আগে আগে তারা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সহায়তায় এ ধরনের রিপোর্ট করে বাংলাদেশের জাতিসংঘ মিশন বন্ধের পাঁয়তারা করছে না কি? উত্তর হলো অবশ্যই তারা তাই করছে। এই ধরনের রিপোর্ট করে তারা জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী মিশনে বাংলাদেশের অংশগ্রহণ বন্ধের পাঁয়তারা করছে। এখানে একটা বিষয় পরিষ্কার, যুক্তরাষ্ট্র জিল্লুর রহমানের সিজিএসকে ফান্ডিং করছে গণতন্ত্র বিকাশের কথা বলে। আর তাসনিম খলিলের নেত্র নিউজকে ফান্ডিং করছে আইনি সহায়তা ও মানবাধিকারের কথা বলে। আর দুটি সংস্থাই জেনে বুঝে টাকার কাছে জলাঞ্জলি দিচ্ছে দেশের সুনাম ও স্বার্থ যা স্বাধীন বাংলাদেশের সংবিধান অনুযায়ী রাষ্ট্রদ্রোহের শামিল।

এদের পাশাপাশি বিতর্কিত মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান রাইটস ওয়াচের (এইচআরডব্লিউ) ও বাংলাদেশ শান্তিরক্ষী বিরোধী তথা বাংলাদেশ বিরোধী এই ষড়যন্ত্রের সাথে সরাসরি জড়িত। এইচআরডব্লিউও এর বাংলাদেশ বিরোধী ভুমিকার কারণ খুঁজতে গিয়ে দেখা যাচ্ছে যে তারা বাংলাদেশের স্বাধীনতা বিরোধী অপশক্তি বিএনপি-জামায়াতের লবিস্ট হিসেবে কাজ করছে। যার ফলে টাকার বিনিময়ে এইচআরডব্লিউও শুরু থেকেই সাজাপ্রাপ্ত যুদ্ধাপরাধীদের রক্ষার জন্য জোরালোভাবে সামনে এসেছিল। যুদ্ধাপরাধী রাজনৈতিক দল জামায়াতে ইসলামি ১০ বছরে প্রথমবারের মতো ঢাকায় সমাবেশ করার ঠিক একদিন পর,গত বছর জাতিসংঘকে বাংলাদেশ থেকে শান্তিরক্ষীদের স্ক্রিনিং বাড়ানোর জন্য জনসমক্ষে আহ্বান জানাতে পিছপা হয়নি। বিএনপির অপপ্রচারে লবিস্টরা বিদেশি বিভিন্ন সংস্থাকেও প্রভাবিত করছে। আর এই অপপ্রচারের ফাঁদে পড়েছে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংগঠন হিউম্যান রাইটস ওয়াচ(এইচআরডব্লিউ)। সংগঠনটি জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা মিশনে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সদস্যদের নিয়োগের ক্ষেত্রে মানবাধিকারসংক্রান্ত বিষয় যাচাইয়ের আহ্বান জানিয়েছিল। গত ১২ জুন সংগঠনটির পক্ষ থেকে জাতিসংঘের আন্ডার সেক্রেটারি জেনারেল জ্যঁ পিয়েরে ল্যাক্রোইক্সের প্রতি এ আহ্বান জানানো হয়। এভাবেই যড়যন্ত্রকারীরা বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ও র‌্যাবকে নিয়ে বাংলাদেশ বিরোধী ষড়যন্ত্রে নতুন করে সক্রিয় হয়ে উঠেছে।

এমতাবস্থায়, স্বাধীন বাংলাদেশে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী বাঙালি জনগণকে অগ্রণী ভুমিকা পালনে এগিয়ে আসতে হবে। বাংলাদেশের স্বাধীনতা বিরোধী অপশক্তি এবং তাদের মিত্রদের ব্যাপারে আমাদের সকলকে সবসময় সচেতন থাকতে হবে। ১৯৭১ সালে ৩০ লক্ষ শহীদের বুকের তাজা রক্ত এবং ২ লক্ষ মা-বোনের সম্ভ্রমের বিনিময়ে অর্জিত সোনার বাংলায় কোনো ষড়যন্ত্রকারীর প্রবেশ ও ঠাঁই হতে পারেনা। ষড়যন্ত্রকারীরা যখনই মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে চাইবে তখনই তাদের দাঁতভাঙা জবাব দিতে হবে। যড়যন্ত্রকারীদের বুঝতে হবে স্বাধীন বাংলাদেশের ইতিহাস মূলত রক্তে লিখিত ইতিহাস। কোনো ধরনের ষড়যন্ত্র করে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার সোনার বাংলার সাহসী বাঙালি জনগণকে দাবায়ে রাখা যাবেনা।

লেখক: অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ বদরুজ্জামান ভূঁইয়া
ট্রেজারার
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়

সাবেক চেয়ারম্যান
ট্যুরিজম অ্যান্ড হস্পিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগ
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

logo

সম্পাদক ও প্রকাশক : মো. নজরুল ইসলাম