ঢাকা ০৩ জানুয়ারি, ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম
চলতি মাসে দেশের তাপমাত্রা ৪ ডিগ্রিতে নামার আভাস পেটের অস্বস্তি থেকে মুক্তি পেতে মৌরি খাওয়ার সঠিক উপায় ৪৩তম বিসিএস: ৫ জানুয়ারির মধ্যে নতুন প্রজ্ঞাপন চান বাদ পড়া চাকরিপ্রার্থীরা বামনায় জাতীয় সমাজসেবা দিবস পালিত বিদ্যুতে ম্যাজিক করতে গিয়ে দেশকে সর্বস্বান্ত করেছে আ.লীগ: টুকু মাদক সেবনের অভিযোগ: জাবি'র ৪ শিক্ষার্থী বহিষ্কার গণঅভ্যুত্থানের ছবি-ভিডিও জমা দেওয়ার অনুরোধ বিশেষ সেলের লাইফ সাপোর্টে চিত্রনায়িকা অঞ্জনা ‘ক্ষমতায় গেলে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের পুরো বিষয়টি আমরা রিভিউ করব’ ভ্যাট বাড়লেও প্রভাব পড়বে না নিত্যপণ্যে: অর্থ উপদেষ্টা

৩ মাসে প্রতিবেদন না দিলে দুদকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা : হাইকোর্ট

#

নিজস্ব প্রতিবেদক

২৯ নভেম্বর, ২০২২,  3:38 PM

news image

বেসিক ব্যাংক ঋণ কেলেঙ্কারি

বেসিক ব্যাংক ঋণ কেলেঙ্কারির ঘটনায় দায়ের হওয়া ৫৬ মামলার তদন্ত শেষে করে তিন মাসের মধ্যে প্রতিবেদন দিতে না পারলে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে বলে সতর্ক করেছেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে বেসিক ব্যাংকের ঋণ কেলেঙ্কারির ১২ মামলার আসামি মোহাম্মদ আলীর জামিন প্রশ্নে জারি করা রুল খারিজ করেন আদালত। মঙ্গলবার (২৯ নভেম্বর) বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি খিজির হায়াতের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন। আদালতে আসামির পক্ষে আইনজীবী এস এম আবুল হোসেন, দুদকের পক্ষে খুরশীদ আলম খান এবং রাষ্ট্রপক্ষে ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এ কে এম আমিন উদ্দিন মানিক শুনানি করেন। আদালত সূত্রে জানা যায়, বেসিক ব্যাংকের শান্তিনগর শাখায় ম্যানেজারের দায়িত্বে ছিলেন মোহাম্মদ আলী। তার সময় ব্যাংকের এই শাখা থেকে ৩৬২ কোটি ৭০ লাখ ৮১ হাজার টাকা আত্মসাতের ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় তাকে আসামি করে মামলা করে দুদক। মোহাম্মদ আলী তিন মামলায় জামিন চেয়ে আবেদন করেন। গত ৮ নভেম্বর তার জামিন শুনানিতে বেসিক ব্যাংক কেলেঙ্কারির ৫৬ মামলার হালনাগাদ তথ্য চেয়েছিলেন হাইকোর্ট। সে অনুসারে প্রতিবেদন দাখিল করে দুদক। প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০১৫ সালের ২১, ২২ ও ২৩ সেপ্টেম্বর বেসিক ব্যাংকে প্রায় সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার আর্থিক অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ ৫৬টি মামলা করে দুদক। দীর্ঘদিন ধরে মামলাগুলোর তদন্ত চলছে। আত্মসাতকৃত অর্থ সম্পূর্ণ নগদ উত্তোলন করে টাকার অবস্থান গোপন করায় তদন্তে এত দীর্ঘ সময় লাগছে বলে মনে করছে দুদক। সংস্থাটি জানায়, মামলায় গুরুত্বপূর্ণ সাক্ষীদের শনাক্তকরণ ও তাদের জবানবন্দী গ্রহণ (১৬১ ধারায়) কষ্টসাধ্য হয়ে পড়েছে। সব সাক্ষীর কাছ থেকে আশানুরূপ সাড়া পাওয়া যাচ্ছে না। তবে ৫৬ মামলায় আত্মসাৎকৃত অর্থের মধ্যে ১১৫ দশমিক ৭৮ কোটি টাকা উদ্ধার বা ব্যাংকে জমা করা হয়েছে বলেও প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়।

logo

সম্পাদক ও প্রকাশক : মো. নজরুল ইসলাম