ঢাকা ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম
কলারোয়ায় মাছ চুরি করতে নিষেধ করায় যুবককে পিটিয়ে হাত-পা ভেঙে দিল প্রতিপক্ষরা চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় বউ-শাশুড়িসহ নিহত ৩ নেপালে অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ দাবিতে ফের বিক্ষোভ ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানোর অনুমোদন দেয়া হয়েছে: ফরিদা আখতার শেষ ইচ্ছা অনুযায়ী বাবা-মায়ের কবরেই শায়িত হলেন ফরিদা পারভীন ফরিদপুরে উপজেলা অফিস-থানায় হামলা, ভাঙচুর-আগুন পুলিশের বড় পদে রদবদল ঢামেকে জন্ম নেওয়া ৬ নবজাতকের চার জনের মৃত্যু বিজিবির জরুরি বার্তা জামায়াতে ইসলামীর ৩ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা

২৩ জানুয়ারি পর্যন্ত জাপানি মায়ের কাছে থাকবে শিশুরা

#

০৩ জানুয়ারি, ২০২২,  12:14 PM

news image

জাপানি দুই শিশু জেসমিন মালিকা ও লাইলা লিনা আগামী ২৩ জানুয়ারি পর্যন্ত মা নাকানো এরিকোর কাছে থাকবে বলে জানিয়েছে আপিল বিভাগ। সোমবার (৩ জানুয়ারি) প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকীর নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগ এ নির্দেশ দেন। একই সঙ্গে বাংলাদেশি বাবা ইমরান শরীফ চাইলে প্রতিদিনি সকাল ৯ থেকে রাত ৯টার মধ্যে যেকোনো সময় শিশুদের সঙ্গে দেখা করতে পারবেন বলে নির্দেশ দেওয়া হয়।

এ বিষয়ে আগামী ২৪ জানুয়ারি পরবর্তী আদেশ দেবেন আপিল বিভাগ। দুই শিশু নিয়ে এরিকো এখন বারিধারার একটি হোটেলে থাকেন। উল্লেখ্য, ২০০৮ সালে ডা. এরিকো নাকানো ও বাংলাদেশি আমেরিকান নাগরিক শরীফ ইমরান বিয়ে করেন। বিয়ের পর তারা টোকিওতে বসবাস শুরু করেন। তাদের ১২ বছরের সংসারে তিন কন্যাসন্তান রয়েছে। তারা টোকিওর চফো সিটিতে অবস্থিত আমেরিকান স্কুল ইন জাপানের (এএসজেআই) শিক্ষার্থী ছিলেন। ২০২১ সালের ১৮ জানুয়ারি শরীফ ইমরানের সঙ্গে এরিকোর বিয়ে বিচ্ছেদ হয়। এরপর ইমরান স্কুল কর্তৃপক্ষের কাছে মেয়ে জেসমিন মালিকাকে নিয়ে যাওয়ার আবেদন করেন। কিন্তু তাতে এরিকোর সম্মতি না থাকায় স্কুল কর্তৃপক্ষ তার প্রস্তাব নাকচ করে। পরে ইমরান দুই কন্যাকে নিয়ে অন্য একটি ভাড়া বাসায় নিয়ে যান। এরপর এরিকো টোকিওর পারিবারিক আদালতে সন্তানদের জিম্মার জন্য অন্তর্বর্তীকালীন আদেশ চেয়ে মামলা করেন। এসবের মধ্যেই গত বছরের ২১ ফেব্রুয়ারি ইমরান দুই মেয়ে জেসমিন ও লিনাকে নিয়ে দুবাই হয়ে বাংলাদেশে চলে আসেন। এদিকে গত ৩১ মে টোকিওর পারিবারিক আদালত এরিকোর অনুকূলে জেসমিন ও লিনার জিম্মা হস্তান্তরের আদেশ দেন। পরে ছোট মেয়ে সানিয়া হেনাকে মায়ের কাছে রেখে ১৮ জুলাই এরিকো শ্রীলঙ্কা হয়ে বাংলাদেশে আসেন। পরে তিনি হাইকোর্টে রিট করেন।

logo

সম্পাদক ও প্রকাশক : মো. নজরুল ইসলাম