ঢাকা ২২ অক্টোবর, ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম
পাবনায় ১৪৪ ধারা জারি মাইযব এর ১৪তম বার্ষিকী উদযাপন এবং এআই-পাওয়ারড ডিজিটাল পণ্যের উদ্বোধন আন্দোলনের কারণে সড়কের শৃঙ্খলা নষ্ট হচ্ছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা রাষ্ট্রপতি মিথ্যাচার করে শপথের লঙ্ঘন করেছেন: আইন উপদেষ্টা সরকারি ৬ ব্যাংকে নতুন এমডি নিয়োগ শিক্ষার্থীদের নীলক্ষেত অবরোধ আশুলিয়ায় বোকেয়া বেতনের দাবিতে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়ক অবরোধ রাষ্ট্রদূত হলেন সাংবাদিক মুশফিকুল ফজল আনসারী দক্ষিণ আফ্রিকার দাপুটে বোলিংয়ে ১০৬ রানেই অলআউট বাংলাদেশ ‘হাসিনাকে উৎখাত করা হয়েছে, পদত্যাগপত্রের ভূমিকা নেই’

সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হকের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহের মামলা

#

নিজস্ব প্রতিবেদক

২৬ আগস্ট, ২০২৪,  11:07 AM

news image

সাবেক প্রধান বিচারপতি এবিএম খায়রুল হকের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগে মামলা হয়েছে। গতকাল রবিবার রাতে নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লা মডেল থানায় এ মামলা হয়। মামলাটি করেন ফতুল্লা থানা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ও জেলা আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি অ্যাডভোকেট আব্দুল বারী ভূঁইয়া। এজাহারে উল্লেখ করা হয়েছে, ‌‘সংবিধানের ত্রয়োদশ সংশোধনী বাতিল করে দেওয়া সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের রায় সর্বসম্মত ছিল না। রায় প্রদানের পরপরই সাবেক প্রধান বিচারপতি এবিএম খায়রুল হক অবসরে চলে যান। অবসরে যাওয়ার প্রায় ১৬ মাস পর রাষ্ট্রীয় কাঠামো ধ্বংস ও জাতির মেরুদণ্ড ভেঙে দেওয়ার ষড়যন্ত্রে ক্ষমতাসীন দলের কর্তাব্যক্তিদের পরামর্শ ও ইন্ধনে এক রায় লিখে সুপ্রিম কোর্টে জমা দেন।’ এজাহারে আরও উল্লেখ করা হয়, ‘সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক জাল জালিয়াতি ও রাষ্ট্রব্যবস্থা ধ্বংসের অভিপ্রায়ে পরবর্তী দুটি জাতীয় নির্বাচন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে হতে পারে মর্মে কথাটি বাদ দেন। সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক অবসরে যাওয়ার প্রায় ১৬ মাস পর প্রকাশ্যে আদালতে দেওয়া রায়টি পরিবর্তন করে রাষ্ট্রদ্রোহ কিংবা রাষ্ট্রব্যবস্থা ধ্বংসের ফৌজদারি অপরাধ করেছেন।’ এ বিষয়ে অ্যাডভোকেট আব্দুল বারী ভূঁইয়া সংবাদমাধ্যমকে বলেন, ‘সাবেক প্রধান বিচারপতি এবিএম খায়রুল হক ত্রয়োদশ সংশোধনী বাতিল করে দেওয়া সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের রায় দিয়ে রাষ্ট্রদ্রোহ অপরাধ করেছেন। তাই তার বিরুদ্ধে মামলা করেছি।’ এ মামলার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন ফতুল্লা থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নুরে আজম মিয়া। ওসি জানান, মামলায় আরো সাতজনকে আসামি করা হয়েছে। একজন পুলিশ অফিসারকে মামলাটির তদন্তের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।

logo

সম্পাদক ও প্রকাশক : মো. নজরুল ইসলাম