ঢাকা ১৩ জুলাই, ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম
বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে পুলিশ ভেরিফিকেশনের নতুন পরিপত্র ‘শাপলা’ প্রতীক না পেলে রাজনৈতিক লড়াইয়ের ঘোষণা এনসিপির হাসিনাসহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে গুমের অভিযোগ বিএনপির জরুরি অবস্থা প্রধানমন্ত্রীর ইচ্ছায় নয়, লাগবে মন্ত্রিসভার অনুমোদন বেঁচে যাওয়া টাকা ফেরত দিলো ধর্ম মন্ত্রণালয় নির্বাচনের সম্ভাব্য সময়ের ধারণা দিলেন সিইসি আগামী বছরের হজের খরচ আরও কমানোর চেষ্টা করা হচ্ছে: ধর্ম উপদেষ্টা ত্বকের যত্নে মধু ব্যবহার করবেন যেভাবে সারাদেশে চিরুনি অভিযানের ঘোষণা ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার ঘটনায় আরও ২ জন গ্রেপ্তার

সপ্তাহের ব্যবধানে বেড়েছে যেসব পণ্যের দাম

#

নিজস্ব প্রতিবেদক

০৪ নভেম্বর, ২০২২,  3:52 PM

news image

সপ্তাহের ব্যবধানে কোনো কারণ ছাড়াই প্রায় সব ধরনের নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম বেড়েছে। বিশেষ করে মোটা চাল, আটা, ময়দা, তেল, চিনি, পেঁয়াজ, মসুর ডালসহ অধিকাংশ সবজির দামও বেড়েছে। শুক্রবার (৪ নভেম্বর) সকালে রাজধানীর বেশ কয়েকটি বাজার ঘুরে এমন চিত্র দেখা গেছে। বাজারে প্রতি কেজি খোলা চিনি নির্ধারিত দামের চেয়ে ২০ টাকা পর্যন্ত বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে। গত তিন দিনে মিল পযার্য়ে মোটা চাল প্রতি বস্তায় ৫০ থেকে ১০০ টাকা বেড়েছে। যার কারণে খুচরা বাজারে খোলা চালের দামও এক থেকে দুই টাকা বেড়েছে। প্রতি কেজি আটা ৫ টাকা বেড়ে ৫৫ থেকে ৬০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। একইভাবে ভালো মানের ময়দার দাম ৬৫ থেকে ৭০ টাকা হয়েছে। ডালের দাম গত কয়েক দিনের মধ্যে কেজিতে ৫ থেকে ১০ টাকা বেড়েছে। দেশি পেঁয়াজের দামও ৫ টাকা বেড়ে ৬০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এ ছাড়া বাজারে টমেটো বিক্রি হচ্ছে ১০০ থেকে ১২০ টাকায়। ৭৫ থেকে ৮৫ টাকার মধ্যে কাকরোল, কচুর লতি, উস্তা, করলা ও ঝিঙা বিক্রি হচ্ছে। বেগুন, পটল, চিচিঙ্গা, মুলা ও একপিস ফুলকপি পাওয়া যাচ্ছে ৬০ টাকার মধ্যে। শিম ১২০ টাকা এবং গাজরের কেজি ১২০ থেকে ১৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। কমের মধ্যে ৪০ থেকে ৫০ টাকার মধ্যে পেঁপে পাওয়া যাচ্ছে। বিক্রেতারা বলছেন, সবকিছুর দাম বেশি। অনেক ক্রেতা দাম শুনে পণ্য না নিয়ে ফিরে যাচ্ছেন। কেনাবেচাও কমে গেছে। দ্রব্যমূল্যের এই অস্বাভাবিক ঊর্ধ্বগতিতে আমাদেরও স্বস্তি নেই। ক্রেতারা জানান, সব ধরনের পণ্যের দাম বাড়তি। মধ্যবিত্তরা ও নিম্নবিত্তদের অবস্থা খুবই খারাপ। সংসারের খরচ কমাতে কমাতে আর পারছি না। এরমধ্যে ভোজ্যতলের দাম লিটারে আরও ১৫ টাকা বাড়ানোর প্রস্তাব দিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। বাজারের যে অবস্থা এখন হয়তো একবেলা না খেয়ে থাকবে হবে।

logo

সম্পাদক ও প্রকাশক : মো. নজরুল ইসলাম