ঢাকা ০৭ জুলাই, ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম
নির্বাচনের মাধ্যমেই সঠিক পথে দেশ এগিয়ে যাবে: ফখরুল ‘রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান ধারন করেই ঐক্য গড়ার চেষ্টা হচ্ছে’ এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফল প্রকাশ ১০ জুলাই চাল আমদানি ও ভালো ফলন সত্ত্বেও বাড়ছে দাম, চাপে ভোক্তা ও অর্থনীতি আবারও ভোলায় ধর্ষণকাণ্ড, অভিযোগ বিএনপির ২ কর্মীর বিরুদ্ধে ইসরায়েলের সঙ্গে বড়সড় যুদ্ধের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইরান টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় ৭৮ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ আরও ৪১ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের শুনানি আজ অধিনায়ক হিসেবে অভিষেকেই ইতিহাস গড়লেন মুল্ডার বিএনপির মহাসচিবসহ শীর্ষ নেতারা সিলেট যাচ্ছেন আজ

কিশোরীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের পর হত্যার মামলায় ৩ জনের মৃত্যুদণ্ড

#

নিজস্ব প্রতিবেদক

২৫ মার্চ, ২০২৫,  12:22 PM

news image

মারিয়া নামে এক কিশোরীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের পর হত্যার দায়ে ৩ আসামিকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৪। মঙ্গলবার (২৫ মার্চ) সকালে ট্রাইব্যুনালের বিচারক মুন্সী মো. মশিয়ার রহমান এ রায় ঘোষণা করেন। এ ছাড়া লাশ গুমের ঘটনায় তাদের প্রত্যেককে আসামিকে সাত বছর করে কারাদণ্ড, ১০ হাজার টাকা করে অর্থদণ্ড ও অনাদায়ে এক বছর করে বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। দণ্ডিতরা হলেন, কেরানীগঞ্জের কামির উদ্দিনের ছেলে মো. সজিব (২৫), ফরিদপুরের হাসমত আলীর ছেলে মো. রাকিব (২৩) এবং শরীয়তপুরের মুসলিম মাতবরের ছেলে শাওন ওরফে ভ্যালকা শাওন (২৬)। একইসঙ্গে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় আলী আকবর (২২) এবং মো. রিয়াজ (২২) নামে দুইজনকে খালাস দেওয়া হয়েছে। এর আগে, কারাগারে থাকা তিন আসামি রাকিব, রিয়াজ এবং শাওনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়। রায় শেষে রাকিব এবং শাওনকে কারাগারে পাঠানো হয়। দণ্ডিত সজিব পলাতক থাকায় তার বিরুদ্ধে সাজা পরোয়ানাসহ গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে। জানা গেছে, ২০২২ সালের ১১ জুন কেরানীগঞ্জ মডেল থানার পশ্চিম বামনসুর জামে মসজিদের সামনে পুকুর থেকে মারিয়া নামে এক কিশোরীর মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। পরে কেরানীগঞ্জ মডেল থানা পুলিশ মামলা দায়ের করে।  ভিকটিমের বান্ধবী বৃষ্টি আক্তারের তথ্যে আসামিদের শনাক্ত ও গ্রেপ্তার করা হয়। তারা দোষ স্বীকার করে জানায়, ভিকটিম মারিয়াকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ ও শ্বাসরোধ করে হত্যা করে পশ্চিম বামনসুর জামে মসজিদের পানিতে ফেলে রাখে। ২০২৩ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর পাঁচজনকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করে তদন্তকারী কর্মকর্তা। পরে আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের মাধ্যমে বিচার শুরু হয়। মামলার বিচার চলাকালে ১৯ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করেন ট্রাইব্যুনাল।


logo

সম্পাদক ও প্রকাশক : মো. নজরুল ইসলাম