ঢাকা ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম
যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল থেকে শিক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার চার পদ্ধতিতে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের পরামর্শ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা: আলী রীয়াজ একনেকে ৮ হাজার ৩৩৩ কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন ৮ দিন ব্যাহত হতে পারে দেশের স্যাটেলাইট সেবা কঠিন ও অস্বস্তিকর প্রশ্ন করা সাংবাদিকদের অধিকার নয়, দায়িত্ব: প্রেস সচিব নেপালে 'জেন জি' আন্দোলনে নিহতরা রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় সমাহিত মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই নতুন মামলায় আনিসুল-আমুসহ ৮ জন গ্রেফতার পরিবহন পুলের ৪০৬ জন গাড়ি চালকের নিয়োগ কার্যক্রম স্থগিত

ইন্দুরকানীতে মাদরাসা ছাত্রের আত্মহত্যা

#

নিজস্ব প্রতিনিধি

৩০ জানুয়ারি, ২০২৩,  1:52 PM

news image

পিরোজপুরের ইন্দুরকানীতে দাওয়াতে যেতে না দেওয়ায় মো. ইয়াসিন মৃধা (১৩) নামে এক মাদরাসার ছাত্রের আত্মহত্যার ঘটনা ঘটেছে। রোবাবার (২৯ জানুয়ারি) রাতে উপজেলার পাড়েরহাটের টগড়া গ্রামে এ ঘটনাটি ঘটে। ইয়াসিন মৃধা উপজেলার পাড়েরহাট ইউনিয়নের টগড়া এলাকার মো. এনায়েত মৃধার ছেলে। স্থানীয় টগড়া দারুল ইসলাম কামিল মাদরাসার সপ্তম শ্রেনির ছাত্র সে।  নিহতের পরিবার ও স্থানীদের জানান, রোববার বিকেলে বাড়ির পাশের আকন বাড়িতে ইয়াসিন মৃধার  আকিকার দাওায়াত ছিল। দাওয়াতে যাওয়ার জন্য ইয়াসিন মৃধা বাবার কাছে আকিকায় উপহার দেওয়ার জন্য কিছু টাকা চায়। কিন্তু বাবা এনায়েত মৃধার কাছে টাকা না থাকায় ছেলেকে টাকা দিতে পারেনি। এবং তাকে দাওয়াতে যেতে না করেন।

পরে ইয়াসিন দাওয়াতে যেতে না পেরে বাবার সঙ্গে অভিমান করে রাতে শোয়ার ঘরের সিলিং ফ্যানের সঙ্গে গলায় গামছা পেছিয়ে আত্মহত্যা করে। পরে তাকে উদ্ধার করে পিরোজপুর সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত্যু ঘোষণা করেন। ইয়াসিনের বাবা এনায়েত মৃধা বলেন, পাশের আকন বাড়িতে আকিকার দাওয়াত ছিল। আমার কাছে ইয়াসিন আকিকায় উপহার নেওয়ার জন্য টাকা চেয়েছে। কিন্তু ওই সময় আমার কাছে টাকা না থাকায় ছেলেকে টাকা দিতে পারিনি। দাওয়াতে যেতে না পেড়ে অভিমান শোয়ার ঘরের সিলিং ফ্যানের সঙ্গে গলায় গামছা পেছিয়ে আত্মহত্যা করে। ইন্দুরকানী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. এনামুল হক জানান, টগড়া গ্রামের ইয়াসিন নামের ওই মাদরাসা ছাত্রটি দাওয়াতে যেতে না পেরে বাবার সঙ্গে অভিমান করে আত্মহত্যার করেছে। লাশ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে।

logo

সম্পাদক ও প্রকাশক : মো. নজরুল ইসলাম