ঢাকা ১৯ জুলাই, ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম
মনতলা মাধবপুরে ২০ টি দেশীয় বন্যপাখি উদ্ধার বিক্ষোভ মিছিলে সজিব'র নির্দেশনায় সোনারগাঁ যুবদলের যোগদান আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অবনতির প্রতিবাদে ঢাকা জেলা যুবদলের বিক্ষোভ মিছিল গোপালগঞ্জের সহিংসতা: ৩ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন ভয়াবহ দুর্যোগের কবলে পাকিস্তান, ২৪ ঘণ্টায় ৫৪ জনের মৃত্যু এনসিপির ওপর হামলা পরিকল্পিত: বিএনপি চরফ্যাশন অগ্রণী ব্যাংক পিএলসি উদ্যোগে আর্থিক সাক্ষরতা দিবস পালিত টানা ৫ দিন ভারী বর্ষণের শঙ্কা দেশে ফিরেছে টি-টোয়েন্টি সিরিজ জয়ী বাংলাদেশ ক্রিকেট দল গোপালগঞ্জের ঘটনায় জড়িত কেউ ছাড় পাবে না: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

মিঠুন চক্রবর্তীর প্রথম স্ত্রী অভিনেত্রী হেলেনার মৃত্যু

#

বিনোদন ডেস্ক

০৫ নভেম্বর, ২০২৪,  11:07 AM

news image

টালিউড অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তীর প্রথম স্ত্রী অভিনেত্রী হেলেনা লিউক মারা গেছেন। রবিবার (৩ নভেম্বর) যুক্তরাষ্ট্রে শেষনিশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। তাঁর মৃত্যুর সংবাদটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শেয়ার করেন তাঁর বান্ধবী, নৃত্যশিল্পী ও অভিনেত্রী কল্পনা আইয়ার। তাঁর সঙ্গে মিঠুনের বিবাহিত জীবন ছিল মাত্র চার মাসের। ১৯৮৫ সালে অমিতাভ বচ্চনের সিনেমা ‘মর্দ’-এ অভিনয় করেছিলেন হেলেনা। যদিও হেলেনা লিউকের মৃত্যুর সঠিক কারণ এখনো অজানা। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দেওয়া শেষ পোস্টে হেলেনা লিউক লিখেছেন, ‘আজব লাগছে। মিশ্র অনুভূতি এবং ঠিক জানি না কেন, বিভ্রান্ত লাগছে।’ এক পুরোনো সাক্ষাৎকারে মিঠুনের সঙ্গে চার মাসের বিয়ে নিয়ে মুখ খুলেছিলেন হেলেনা। স্টারডাস্ট ম্যাগাজিনকে তিনি বলেছিলেন, ‘আমার শুধু মনে হয়, এমনটা যদি না হতো! তিনিই সেই ব্যক্তি, যিনি আমার ব্রেনওয়াশ করেছিলেন যে তিনি আমার জন্য আদর্শ মানুষ। আর দুর্ভাগ্যের কথা, তিনি সেটা আমাকে বোঝাতে সক্ষমও হন।’ মাঝে একবার হেলেনার সঙ্গে মিঠুনের পুনরায় সংসারের গুজব রটেছিল। তখন তিনি বলেন, ‘আমি তাঁর কাছে কখনো ফিরে যাব না, যদি তিনি আশপাশের সবচেয়ে ধনী মানুষ হন তা-ও। আমি খোরপোশও চাইনি। ওটা একটা দুঃস্বপ্ন ছিল, আর তা শেষ হয়ে গিয়েছে।’ প্রসঙ্গত, এর আগে মিঠুনের বিয়ের কথা পাকা হয়ে গিয়েছিল মমতা শঙ্করের সঙ্গে। তবে নানা কারণে সেই সম্পর্ক ভেঙে যায়। এরপর চন্দ্রদয় ঘোষকে ১৯৭৮ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে বিয়ে করেন মমতা শঙ্কর। আর তার এক বছর পর মিঠুন আর হেলেনের বিয়ে। ১৯৭৯ সালে বিয়ে আর ডিভোর্স দুটিই। এরপর ১৯৭৯ সালে মিঠুন দ্বিতীয়বার বিয়ে করেন যোগিতা বালিকে।

logo

সম্পাদক ও প্রকাশক : মো. নজরুল ইসলাম