ঢাকা ১৯ জুলাই, ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম
মনতলা মাধবপুরে ২০ টি দেশীয় বন্যপাখি উদ্ধার বিক্ষোভ মিছিলে সজিব'র নির্দেশনায় সোনারগাঁ যুবদলের যোগদান আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অবনতির প্রতিবাদে ঢাকা জেলা যুবদলের বিক্ষোভ মিছিল গোপালগঞ্জের সহিংসতা: ৩ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন ভয়াবহ দুর্যোগের কবলে পাকিস্তান, ২৪ ঘণ্টায় ৫৪ জনের মৃত্যু এনসিপির ওপর হামলা পরিকল্পিত: বিএনপি চরফ্যাশন অগ্রণী ব্যাংক পিএলসি উদ্যোগে আর্থিক সাক্ষরতা দিবস পালিত টানা ৫ দিন ভারী বর্ষণের শঙ্কা দেশে ফিরেছে টি-টোয়েন্টি সিরিজ জয়ী বাংলাদেশ ক্রিকেট দল গোপালগঞ্জের ঘটনায় জড়িত কেউ ছাড় পাবে না: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

মারা গেছেন অস্কারজয়ী প্রথম কৃষ্ণাঙ্গ তারকা পটিয়ার

#

বিনোদন ডেস্ক

০৮ জানুয়ারি, ২০২২,  10:57 AM

news image

না ফেরার দেশে চলে গেলেন হলিউডের প্রথম কৃষ্ণাঙ্গ অভিনেতা সিডনি পটিয়ার। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৯৪ বছর। সিডনি পটিয়ার তার জীবনের শেষ সময়টা কাটান বাহামায়। আর সেখানেই তিনি মারা যান। সংবাদ মাধ্যশকে এ তথ্য জানিয়েছে দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফ্রেড মিচেলের কার্যালয়।   সিডনি পটিয়ারকে ‘হলিউডের প্রথম কৃষ্ণাঙ্গ মুভি স্টার’ হিসেবে বর্ণনা করেছে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক সংবাদমাধ্যম সিএনএন। মার্কিন উপপ্রধানমন্ত্রী চেস্টার কুপার তার অফিশিয়াল ফেসবুক পেজে লিখেছেন, ‘তিনি ছিলেন একজন আইকন, একজন মেন্টর, একজন যোদ্ধা এবং সর্বোপরি একজন জাতীয় সম্পদ।’

‘লিলিস অব দ্য ফিল্ড’ চলচ্চিত্রের জন্য ১৯৬৩ সালে অস্কার পান পটিয়ার। সেরা অভিনেতা হিসাবে এই পুরস্কার পেয়েছিলেন তিনি। এর আগে ১৯৫৮ সালে প্রথমবার অস্কারের জন্য মনোনয়ন পেয়েছিলেন তিনি। ‘দ্য ডিফায়েন্ট ওয়ানস’ ছবির জন্য প্রথমবার মনোনয়ন পান তিনি। সিডনিই প্রথম কৃষ্ণাঙ্গ যিনি অস্কার পুরস্কারের জন্য মনোনীত হয়েছিলেন। তবে মনোনয়ন পাওয়ার পাঁচ বছর পর তার ঝুলিতে ধরা দিয়েছিল এই পুরস্কার। ১৯৫০ থেকে ১৯৬০ সালের মধ্যে একের পর এক ছবিতে দুরন্ত অভিনয় করে নজর কেড়েছিলেন এই কৃষ্ণাঙ্গ তারকা। ১৯৫৫ সালে ‘ব্ল্যাকবোর্ড জঙ্গল’ তার জীবনের প্রথম সিনেমা। সেই সিনেমায় হাই স্কুলের ছাত্রের ভূমিকায় অভিনয় করেছিলেন তিনি। এরপর ১৯৫৮ সালে অ্যাকাডেমিক অ্যাওয়ার্ডের জন্য মনোনীত হয়েছিলেন। সে সময় তার ‘দ্য ডেফিয়ান্ট ওয়ান’ সিনেমা আলোড়ন তুলেছিল যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডা অঙ্গরাজ্যের সবচেয়ে বড় শহর মিয়ামিতে ১৯২৭ সালে জন্ম পটিয়ার। বেশ কয়েক মাসের প্রিম্যাচিওর হিসেবে জন্মেছিলেন তিনি। জন্মের সময় শীর্ণকায় হওয়ায় তার মা ছুটেছিলেন জ্যোতিষীর কাছে। সে দিন সিডনির মাকে দেওয়া জ্যোতিষীর আশ্বাস অবশ্য ভুল হয়নি। প্রাণে তো বেঁচেছিলেনই, খ্যাতিও অর্জন করেছিলেন অসুস্থ হয়ে জন্মানো পটিয়ার। তার বাবা ছিলেন কৃষক। তিনি প্রায়শই মিয়ামি থেকে ফ্লোরিডা এবং বাহামাসে যাতায়াত করতেন। সে জন্য সিডনির বেড়ে ওঠা বাহামাসে। ১৫ বছর বয়সে যুক্তরাষ্ট্রের মিয়ামিতে চলে আসেন তিনি। পরের বছর আসেন নিউইয়র্কে। ১৬ বছর বয়সে তিনি যোগ দেন আমেরিকান নিগ্রো থিয়েটারে।

logo

সম্পাদক ও প্রকাশক : মো. নজরুল ইসলাম