ঢাকা ১৯ জুলাই, ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম
মনতলা মাধবপুরে ২০ টি দেশীয় বন্যপাখি উদ্ধার বিক্ষোভ মিছিলে সজিব'র নির্দেশনায় সোনারগাঁ যুবদলের যোগদান আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অবনতির প্রতিবাদে ঢাকা জেলা যুবদলের বিক্ষোভ মিছিল গোপালগঞ্জের সহিংসতা: ৩ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন ভয়াবহ দুর্যোগের কবলে পাকিস্তান, ২৪ ঘণ্টায় ৫৪ জনের মৃত্যু এনসিপির ওপর হামলা পরিকল্পিত: বিএনপি চরফ্যাশন অগ্রণী ব্যাংক পিএলসি উদ্যোগে আর্থিক সাক্ষরতা দিবস পালিত টানা ৫ দিন ভারী বর্ষণের শঙ্কা দেশে ফিরেছে টি-টোয়েন্টি সিরিজ জয়ী বাংলাদেশ ক্রিকেট দল গোপালগঞ্জের ঘটনায় জড়িত কেউ ছাড় পাবে না: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

জগন্নাথপুরে সেনাবাহিনীর সঙ্গে সন্ত্রাসীদের গোলাগুলিতে নিহত ১

#

নিজস্ব প্রতিনিধি

২৩ জুন, ২০২৫,  11:31 AM

news image

সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরে সেনাবাহিনীর সঙ্গে অস্ত্রধারী সন্ত্রাসীদের মধ্যে গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। এতে আবু সাঈদ (৩২) নামে এক যুবক নিহত হয়েছেন। এ সময় ঘটনাস্থল থেকে গুলিসহ তিনটি আগ্নেয়াস্ত্র ও একাধিক দেশীয় অস্ত্র জব্দ করা হয়েছে। রোববার গভীর রাতে উপজেলার গাদালিয়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, আধিপত্য বিস্তার নিয়ে দিরাই উপজেলার কুলঞ্জ ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ও যুবলীগ নেতা একরার হোসেনের সঙ্গে একই গ্রামের বাসিন্দা ওই ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি আতিকুর রহমানের মধ্যে দ্বন্দ্ব চলে আসছিল। গত শুক্রবার দুপক্ষের মধ্যে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। ওই সময় উভয় পক্ষ অস্ত্র প্রদর্শন করে। এ ঘটনায় রোববার বিকালে সেনাবাহিনীর ৫৭ ইষ্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের শান্তিগঞ্জ ক্যাম্পের একটি দল কুলঞ্জ ইউনিয়নের হাতিয়া গ্রামে অবৈধ অস্ত্র জব্দ ও সন্ত্রাসীদের গ্রেফতারে অভিযান চালায়। বিষয়টি আঁচ করতে পেরে হাতিয়া থেকে সন্ত্রাসীরা ইঞ্জিনচালিত ট্রলারযোগে দুর্গম হাওর পথে পালিয়ে পার্শ্ববর্তী জগন্নাথপুর উপজেলার গাদালিয়া গ্রামে গিয়ে আশ্রয় নেয়। সেনাবাহিনী সদস্যরা ওই গ্রামে গেলে সন্ত্রাসীরা তাদের লক্ষ্য করে গুলি ছুঁড়ে। আত্মরক্ষার্থে সেনাবাহিনী পাল্টা গুলি চালায়। গোলাগুলি বন্ধ হলে আবু সাঈদের লাশ দেখতে পান গ্রামবাসী। শান্তিগঞ্জ ক্যাম্পের এক দায়িত্বশীল সেনা কর্মকর্তা বলেন, ‘গোলাগুলির পর সন্ত্রাসীরা পালিয়ে যায়। পরে সেখান থেকে তিনটি আগ্নেয়ান্ত্র, গোলাবারুদ ও একাধিক দেশীয় অস্ত্র জব্দ করা হয়ে।’ এদিকে, আবু সাঈদ কি কারণে ওই রাতে গাদালিয়া গ্রামে কেন গিয়েছিলেন তা জানা যায়নি। কোন পক্ষের গুলিতে তিনি মারা গেছেন তাও নিশ্চিত হওয়া যায়নি।

logo

সম্পাদক ও প্রকাশক : মো. নজরুল ইসলাম